June 18, 2024 - BY Admin

সবটা রসায়ন নয়

মহারাজ একজন অপরজনকে যখন জড়িয়ে ধরে (Hug করে) তখন বিভিন্ন Happy hormones গুলি ক্ষরিত হয় এবং ফলে আমাদের ভালো লাগে। তাহলে কি  ভালোলাগা বলে বিশেষ কিছুই নেই?


       তিনি :- ব্যাখা হিসাবে তো একদম ঠিকই কিন্তু চেতনাকে কি করে define করবি? যার মধ্যে এসব ঘটছে,সে কোথায় তবে?তোর সচেতনতা না থাকলেও কি এগুলো তোর অনুভবে আসে?যতই dopamine ক্ষরিত হোক। unconscious ভাবে যদি এগুলি ক্ষরিতও হযে যায় তবে সুখ হবে?  অনুভবের সাথে থাকা হল সুখ আর যার অনুভব হল তার সাথে থাকা হল শান্তি।তুই তোর জীবন্ততা বা সচেতনতাকে কোন hormones এর প্রভাব বলবি?তাহলে তো কোনও অসচেতন ও অবিবেকীকে কোনও hormones দিয়ে বিবেকীও বানানো যেত?


       কান্নার সময়, হাসির সময়,ভয় পেলে,যৌনতার সময়  কি physical, mental রাসায়নিক পরিবর্তন হয় এবং তার ফলে  আমরা কেমন অনুভব করি, তা বিজ্ঞান বলে দেবে।

এই রসায়নগুলিকে drive করছে যে,তাকে নিয়ে বিজ্ঞান চুপ।জীবন নিজে তো কোনও hormones নয়!!এটা না বুঝে,সাধারণ মানুষ জীবনের বিভিন্ন স্থিতিগুলিকে নিয়ে সুখ-দুঃখের সমাধান নিয়ে মেতে যায় এবং according ফলভোগ করে আর যেহেতু drive এর প্রতি তারা সচেতন নয় তাই এই উঠা-নামাকেই জীবন বলে মনে করে।


       আধ্যাত্মিক ব্যক্তি এই driver এর যথার্থতা জানেন ফলে জীবনের উত্থান-পতনে সে সচেতনভাবে জীবনের সাথে চলে এবং উভয় পরিস্থিতিকেই উপভোগ করে। উঠা-নামা তার কাছে তখন আর জীবন নয়, বরং জীবনের খেলার মত লাগে।সে সব বিষয়কে নিয়ে চলে,কিন্তু বিষয়গুলোই তার জীবন নয়।